জৈবিক পদ্ধতি হলো অন্য জীবের সাহায্যে দমন।
ইঁদুরভোজী প্রাণীদের রক্ষা এবং বংশবিস্তারের যথাযথ ব্যবস্থা করলে পরিবেশের
ভারসাম্য রক্ষাসহ ইঁদুর সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে। আমরা জানি পেঁচা, শিয়াল,
বেজি, বন বিড়াল, সাপ, গুঁইসাপ, বিড়াল জাতীয় প্রাণীর প্রধান খাদ্য হচ্ছে
ইঁদুর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইসরাইল, জর্ডান,
মালয়েশিয়া ও হাঙ্গেরি মাঠ ফসলের ইঁদুর দমনে পেঁচার ব্যবহার করছে। এজন্য
তারা পেঁচার প্রাকৃতিক পরিবেশকে সংরক্ষণের পাশাপাশি এর প্রজনন ও প্রতিপালন
কার্যক্রমকে কৃষক পর্যায়ে উৎসাহিত করছে। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা
গিয়েছে, একজোড়া পেঁচা চার মাসের একটি প্রজনন চক্রে ৪ থেকে ৬টি বাচ্চার
লালন-পালনে ৫০-৭০ গ্রাম ওজনের প্রায় ৩০০০ থেকে ৫০০০ পর্যন্ত ইঁদুর ভক্ষণ
করতে পারে। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ প্রজাতির পেঁচার সন্ধান পাওয়া
গেছে। তবে কোনো এলাকায় কোনো প্রজাতির পেঁচা বেশি তার সঠিক তথ্য জানা নেই।
মানব সমাজে পেঁচাকে অলক্ষণের প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু মানুষের
কোনো ক্ষতি না করে বরং পেঁচা নীরবে-নিভৃতে ইঁদুর দমন করে মাঠের ফসলের
ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করছে। তাই জনসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের সংরক্ষণ ও
বংশবিস্তারের সুযোগ করে দিতে হবে।
উত্তর সমূহ
জৈবিক পদ্ধতি হলো অন্য জীবের সাহায্যে দমন। ইঁদুরভোজী প্রাণীদের রক্ষা এবং বংশবিস্তারের যথাযথ ব্যবস্থা করলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাসহ ইঁদুর সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে। আমরা জানি পেঁচা, শিয়াল, বেজি, বন বিড়াল, সাপ, গুঁইসাপ, বিড়াল জাতীয় প্রাণীর প্রধান খাদ্য হচ্ছে ইঁদুর। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইসরাইল, জর্ডান, মালয়েশিয়া ও হাঙ্গেরি মাঠ ফসলের ইঁদুর দমনে পেঁচার ব্যবহার করছে। এজন্য তারা পেঁচার প্রাকৃতিক পরিবেশকে সংরক্ষণের পাশাপাশি এর প্রজনন ও প্রতিপালন কার্যক্রমকে কৃষক পর্যায়ে উৎসাহিত করছে। বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে, একজোড়া পেঁচা চার মাসের একটি প্রজনন চক্রে ৪ থেকে ৬টি বাচ্চার লালন-পালনে ৫০-৭০ গ্রাম ওজনের প্রায় ৩০০০ থেকে ৫০০০ পর্যন্ত ইঁদুর ভক্ষণ করতে পারে। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ প্রজাতির পেঁচার সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে কোনো এলাকায় কোনো প্রজাতির পেঁচা বেশি তার সঠিক তথ্য জানা নেই। মানব সমাজে পেঁচাকে অলক্ষণের প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু মানুষের কোনো ক্ষতি না করে বরং পেঁচা নীরবে-নিভৃতে ইঁদুর দমন করে মাঠের ফসলের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করছে। তাই জনসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের সংরক্ষণ ও বংশবিস্তারের সুযোগ করে দিতে হবে।