সদর উপজেলার কৃষক ননি বর্মণ (৫৫) বলেন, ধানে গলা পচা রোগের কারণে ফলনের আশা তিনি ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা গেছে খুব একটা ক্ষতি হয়নি। গতবার এক বিঘা (৫০ শতক) জমিতে ২৮ থেকে ২৯ মণ ধান পেয়েছিলেন। এবার তা ১৮ মণ হয়েছে। ধান মাড়াইয়ের পর জমি থেকেই ৮৫০ টাকা মণ দরে পাইকারদের কাছে বিক্রি করেছেন।
উত্তর সমূহ